সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ইফতারিতে ভেজাল মেশালে ব্যবস্থা:

ইফতারিতে ভেজাল মেশালে ব্যবস্থা:
ইফতারিতে ভেজাল মেশালে ও বাসি খাদ্যপণ্য বিক্রি করলে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত রোববার বিকেলে পুরান ঢাকার চকবাজারের ঐতিহ্যবাহী ইফতারি বাজার পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি)মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন।বাজার পরিদর্শন শেষে মেয়র সাঈদ খোকন সাংবাদিকদের বলেন,চকবাজার পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ইফতারির বাজার।যুগের পর যুগ এই বাজার ইফতারির জন্য বিখ্যাত।ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ এই বাজারে ইফতারি কিনতে আসেন।রোজাদার ব্যক্তিদের মানসম্মত ইফতারি পরিবেশন করা ব্যবসায়ীদের নৈতিক দায়িত্ব।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খান মোহাম্মদ বিলাল,২৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হুমায়ুন কবির,২৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর দেলোয়ার হোসেন,২৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হাসিবুর রহমান।
সবাইকে ধন্যবাদ।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

পটকা মাছের বিষাক্ততা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ;

পটকা মাছের বিষাক্ততা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি: পটকা মাছের বিষাক্ততা স্থান, সময় ও প্রজাতি ভেদে ভিন্নতর হয়।সামুদ্রিক পটকা মাছের বিষ TTX(Tetrodotoxin)নামে পরিচিত। মিঠাপানির পটকার বিষ paralytic shellfish poison (PSP)নামে পরিচিত। পটকা মাছে সারা বছর একই মাত্রায় বিষ থাকে না। তাই অপেক্ষাকৃত সময়ে পটকা মাছ খেয়ে কারো কোনরুপ দূঘটনা না ঘটে থাকলে অজ্ঞাতাবশত: অধিক বিষধারণকৃত সময়ে পটকা খেয়ে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।পটকা মাছের ডিম্বাশয়,চর্ম ও যকৃতে বিষের মাত্রা সর্বাদিক।মাংশপেশীতেও কম বেশী বিষ থাকে।বর্ষাকালে পটকা মাছ অধিকতর বিষাক্তা হয়।আমাদের মিটাপানিতে ২ প্রকার পটকা আছে।উভয় পটকা সারাবছরই কন বেশী বিষাক্ত।অধিকাংশ সামুদ্রিক পটকাতেও বিষ থাকে।মিঠা পানির পটকার বিষ (PSP) সামুদ্রিক পটকার বিষের (TTX)চেয়ে অধিক ত্রুিয়াশীল ও ক্ষতিকর।অনেকের ধারণা পটকা মাছ রান্না করলে এর বিষ থাকে না।এটা সম্পুর্ণ ভ্রান্ত ধারণা।রান্নার পরও এদের বিষ থাকে।পটকা মাছ খেয়ে বিষে আক্রান্ত হলে প্রথমে মাথা ব্যথা, বমি বমি ভাব এবং ক্রমশ : শরীর অবশ হতে থাকে।এরুপ উপসর্গ দেখা দিলে রোগীকে সাথে সাথে হাসপাতালে স্থানান্তর করতে হবে।অধিক পরিমাণে বিষাক্

পবিত্র শবে শবেবরাত (২০১৭/০৫/১১)

২০১৭/০৫/১১ তারিখ আজ দিবাগত রাত পবিত্র শবে-বরাত।পবিত্র এই রাতে মহানবী (সা.) মেরাজ গমন করে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সান্নিধ্য লাভ করেন এবং পাচঁ ওয়াক্ত নামাজের বিধান নিয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসেন হযরত মুহম্মদ (সা.)এর নবুওয়ত লাভের দশম বছর অর্থাৎ ৬২০ খ্রিস্টাব্দে ২৬ রজব দিনগত রাতে তিনি মেরাজ গমনের সুযোগ লাভ করেন। হিজরি ২৬ রজব দিবাগত রাত শবে মেরাজ উদযাপন করেন।ফার্সি ভাষায় শব এর অর্থ হচ্ছে রাত আর আরবি ভাষায় মেরাজ অর্থ হচ্ছে সিঁড়ি বা ঊধর্বারেহন।অর্থাৎ রাতে ঊধর্ব জগতে আরোহন।ইসলামে এই রাতকে বিশেষ ইবাদত-বন্দেগি ও দোয়া কবুলের পবিত্র রাত হিসাবে গন্য করা হয়। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা কোরআন তিলাওত, জিকির-আজকার এবং কবরস্থানে গিয়ে জিয়ারতের মধ্য দিয়ে রাতটি কাটাবেন।অনেকে নফল রোজাও রাখেন।দা-সদকাও করেন। শরীয়তের পরিভাষায়, মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত সফরকে 'হিসরা' এবং মসজিদুল আকসা থেকে সাত আসমান পেরিয়ে  আরশে আজিম সফরকে 'মেরাজ' বলা হয়। ধন্যবাদ সবাইকে।