রমজানে (২০১৭ সাল/হিজরি ১৪৩৮/বাংলা ১৪২৪)গরুর মাংসের দাম ৪৭৫ টাকা:
তিনি বলেন,সভায় সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সবাইকে দাম মেনে চলার নির্দেশ দিচ্ছি।আমাদের একটি মনিটর টিম সব সময় কাজ করবে।কোনো ব্যত্যয় ঘটলে তারা ব্যবস্থা নেবে।
শুধু কাঁচাবাজারের মাংসের দোকানে নয়,ডিপার্টমেন্টাল স্টোরসহ মাংস বিক্রি করে এমন সব দোকানের জন্যও এই দাম প্রযোজ্য হবে বলে জানান মেয়র।
মাংসের এই দাম রোজার পরও ঠিক রাখার আশ্বাস দিয়ে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম বলেন,রোজার পর বড়জোর ৫-১০ 'এদিক-সেদিক হতে পারে।তিনি বলেন,রোজায় মানুষের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে ধর্মঘট কর্মসূচি থেকে সরে এসেছেন তারা।
ডিএসসিসির মেয়র সাঈদ খোকনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খান মোহাম্মদ বিলাল,প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম চৌধুরী, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা.শেখ সালাহউদ্দিন,মহানগর এলাকার মাংস ব্যবসায়ী সমিতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে মতবিনিময় সভায় মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম অভিযোগ করে বলেন,গাবতলী গরুর হাটের ইজারাদারদের অত্যাচারে ব্যবসা করতে পারছেন না তারা।সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তাদের অভিযোগ জানানোর পরও ডারা কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না।
তিনি আরও বলেন,আমরা যে গরু ১০ হাজার টাকায় কিনি তাতে চাঁদাবাজি হয় ৬২ হাজার টাকা।গর প্রধান কারণ,পথে পথে চাঁদাবাজি এবং হাট ইজারাদারের খামখেয়ালিপনা।
ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি)কিছু কর্মকর্তা অনিয়মের কারণে আমরা সাধারণ মানুষকে কম দামে মাংস খাওয়াতে পারি না বলেও দাবি করেন রবিউল। ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম আসার পর থেকে সেখানে অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
সবাইকে ধন্যবাদ।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে রমজানে রাজধানীতে মাংসের দাম নির্ধারণ করে দিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ( ডিএসসিসি) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে,কেউ অতিরিক্ত দাম রাখলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।দেশি গরুর মাংস প্রতিকেজির দাম ঠিক করা হয়েছে ৪৭৫ টাকা।এ ছাড়া ভারতীয় গরু ৪৪০ টাকা,মহিষের ৪৪০ টাকা,খাসির ৭২৫ টাকা এবং ভেড়া ও ছাগলের মাংস প্রতিকেজি ৬২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।গত মঙ্গলবার মাংস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মেয়র সাঈদ খোকনের মতবিনিময় সভায় এই নির্ধারণ করা হয়।
গত বছর রোজায় গরুর মাংস ৪২০, মহিষ ৪০০,খাসি ৫৭০,ভেড়া ও ছাগলের মাংস ৪৭০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছিল সিটি করপোরেশন।রমজানে জনগণের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে জানিয়ে মেয়র সাঈদ খোকন বলেন,২৬ রোজা পর্যন্ত ঢাকা মহানগর এলাকায় এই দামে মাংস বিক্রি করতে হবে।তিনি বলেন,সভায় সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সবাইকে দাম মেনে চলার নির্দেশ দিচ্ছি।আমাদের একটি মনিটর টিম সব সময় কাজ করবে।কোনো ব্যত্যয় ঘটলে তারা ব্যবস্থা নেবে।
শুধু কাঁচাবাজারের মাংসের দোকানে নয়,ডিপার্টমেন্টাল স্টোরসহ মাংস বিক্রি করে এমন সব দোকানের জন্যও এই দাম প্রযোজ্য হবে বলে জানান মেয়র।
মাংসের এই দাম রোজার পরও ঠিক রাখার আশ্বাস দিয়ে বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম বলেন,রোজার পর বড়জোর ৫-১০ 'এদিক-সেদিক হতে পারে।তিনি বলেন,রোজায় মানুষের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে ধর্মঘট কর্মসূচি থেকে সরে এসেছেন তারা।
ডিএসসিসির মেয়র সাঈদ খোকনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খান মোহাম্মদ বিলাল,প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম চৌধুরী, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা.শেখ সালাহউদ্দিন,মহানগর এলাকার মাংস ব্যবসায়ী সমিতির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে মতবিনিময় সভায় মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলম অভিযোগ করে বলেন,গাবতলী গরুর হাটের ইজারাদারদের অত্যাচারে ব্যবসা করতে পারছেন না তারা।সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তাদের অভিযোগ জানানোর পরও ডারা কোন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না।
তিনি আরও বলেন,আমরা যে গরু ১০ হাজার টাকায় কিনি তাতে চাঁদাবাজি হয় ৬২ হাজার টাকা।গর প্রধান কারণ,পথে পথে চাঁদাবাজি এবং হাট ইজারাদারের খামখেয়ালিপনা।
ঢাকা উওর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি)কিছু কর্মকর্তা অনিয়মের কারণে আমরা সাধারণ মানুষকে কম দামে মাংস খাওয়াতে পারি না বলেও দাবি করেন রবিউল। ডিএনসিসির প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম আসার পর থেকে সেখানে অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
সবাইকে ধন্যবাদ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন