সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

"পাওয়ার ব্যাংক"কেনার আগে দেখে নিবেন --

"পাওয়ার ব্যাংক "কেনার আগে দেখে নিবেন :


এ মুহূর্তে অন্যতম গুরুত্বপূণ গেজেট পাওয়ার ব্যাংক।কারন এখন যে পরিমাণে মোবাইল ফোন ব্যবহার হয় সে তুলনায় প্রযুক্তিগতভাবে ব্যাটারি ততটা উন্নত হয়নি। তাই একটু বেশী ব্যাহার হলে লো ব্যাটারি সাইন দেখতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।এ অবস্তা থেকে মুক্তি দেয় পাওয়ার ব্যাংক। এখন প্রশ্ন, বাজারে এত পাওয়ার ব্যাংক থাকতে কোনটা কিনবেন বা কি দেখে কিনবেন? পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে যে সব বিষয় মাথায় রাখবেন:
(১) ক্যাপাসিটি: পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে এ বিষয়টা সব থেকে বেশী বিবেচনা করতে হয়। আপনার ফোন বা ডিভাইসের ব্যাটারির ক্যাপাসিটি যতটা হবে অন্তত তার দ্বিগুণ হতেই হবে।
(২) মাল্ট্রিপল চাজিং স্লট:এক সঙ্গে যাতে একাধিক ডিভাইস চার্জ করতে পারবেন। দ্বিতীয়,যদি কোন কারনে একটি স্লট  খারাপ হয়ে যায়,তা হলে দ্বিতীয়টি ব্যবহার করতে পারবেন।২ বা ৩টি স্লট বিশিষ্ট পাওয়ার ব্যাংকের দামও বেশী হয়।
(৩) লিথিয়াম পলিমার: কেনার আগে অবশ্যই এটা দেখুন, পাওয়ার ব্যাংকে কোন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়েছে।দুই ধরনের ব্যাটারি হয়ে থাকে, লিথিয়ামআয়ন এবং লিথিয়াম পলিমার। পলিমারের দাম একটু বেশী হলেও ডিভাইসের জন্য খুবই ভালো। আয়ন একটু সস্তা হয়,কিন্তু টেকসই নয়।
(৪) ব্র্যান্ডই ভালো: ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাংক একটু দামি হয় অবশ্যই। কিন্তু তা কিনলে কতগুলো সুবিধা মেলে। প্রথনত ওয়ারেন্টি মেলে।দ্বিতীয়ত টেকসই হয়। তুলনায় সস্তা পাওয়ার ব্যাংকে লেখা ক্যাপাসিটি সঠিক হয় না। তাড়াতাড়ি গরম হওয়া বা বিস্ফোরণ হওয়ার মতো ঘটনা দেখা যায়।
(৫) সেফটি আগে: সবার আগে নিজের সুরক্ষার কথা ভাবুন।কেনার সময় ওভার ভোল্টেজ প্রটেকশন (OVP),ওভার চার্জ প্রটেকশন (OCP)এবং ওভার টেম্পারেচার প্রটেকশন (OTP)রয়েছে কিনা দেখে নিন।ভালো পাওয়ার ব্যাংকে অবশ্যই দেওয়া থাকে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
http://www.surahanews.blogspot.com
http://www.surahabollywoodnews.blogspot.com
http://www.suraharecipes.blogspot.com
http://www.surahahealthcare.blogspot.com





মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

পটকা মাছের বিষাক্ততা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি ;

পটকা মাছের বিষাক্ততা সম্পর্কে বিজ্ঞপ্তি: পটকা মাছের বিষাক্ততা স্থান, সময় ও প্রজাতি ভেদে ভিন্নতর হয়।সামুদ্রিক পটকা মাছের বিষ TTX(Tetrodotoxin)নামে পরিচিত। মিঠাপানির পটকার বিষ paralytic shellfish poison (PSP)নামে পরিচিত। পটকা মাছে সারা বছর একই মাত্রায় বিষ থাকে না। তাই অপেক্ষাকৃত সময়ে পটকা মাছ খেয়ে কারো কোনরুপ দূঘটনা না ঘটে থাকলে অজ্ঞাতাবশত: অধিক বিষধারণকৃত সময়ে পটকা খেয়ে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।পটকা মাছের ডিম্বাশয়,চর্ম ও যকৃতে বিষের মাত্রা সর্বাদিক।মাংশপেশীতেও কম বেশী বিষ থাকে।বর্ষাকালে পটকা মাছ অধিকতর বিষাক্তা হয়।আমাদের মিটাপানিতে ২ প্রকার পটকা আছে।উভয় পটকা সারাবছরই কন বেশী বিষাক্ত।অধিকাংশ সামুদ্রিক পটকাতেও বিষ থাকে।মিঠা পানির পটকার বিষ (PSP) সামুদ্রিক পটকার বিষের (TTX)চেয়ে অধিক ত্রুিয়াশীল ও ক্ষতিকর।অনেকের ধারণা পটকা মাছ রান্না করলে এর বিষ থাকে না।এটা সম্পুর্ণ ভ্রান্ত ধারণা।রান্নার পরও এদের বিষ থাকে।পটকা মাছ খেয়ে বিষে আক্রান্ত হলে প্রথমে মাথা ব্যথা, বমি বমি ভাব এবং ক্রমশ : শরীর অবশ হতে থাকে।এরুপ উপসর্গ দেখা দিলে রোগীকে সাথে সাথে হাসপাতালে স্থানান্তর করতে হবে।অধিক পরিমাণে বিষাক্

পবিত্র শবে শবেবরাত (২০১৭/০৫/১১)

২০১৭/০৫/১১ তারিখ আজ দিবাগত রাত পবিত্র শবে-বরাত।পবিত্র এই রাতে মহানবী (সা.) মেরাজ গমন করে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সান্নিধ্য লাভ করেন এবং পাচঁ ওয়াক্ত নামাজের বিধান নিয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসেন হযরত মুহম্মদ (সা.)এর নবুওয়ত লাভের দশম বছর অর্থাৎ ৬২০ খ্রিস্টাব্দে ২৬ রজব দিনগত রাতে তিনি মেরাজ গমনের সুযোগ লাভ করেন। হিজরি ২৬ রজব দিবাগত রাত শবে মেরাজ উদযাপন করেন।ফার্সি ভাষায় শব এর অর্থ হচ্ছে রাত আর আরবি ভাষায় মেরাজ অর্থ হচ্ছে সিঁড়ি বা ঊধর্বারেহন।অর্থাৎ রাতে ঊধর্ব জগতে আরোহন।ইসলামে এই রাতকে বিশেষ ইবাদত-বন্দেগি ও দোয়া কবুলের পবিত্র রাত হিসাবে গন্য করা হয়। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা কোরআন তিলাওত, জিকির-আজকার এবং কবরস্থানে গিয়ে জিয়ারতের মধ্য দিয়ে রাতটি কাটাবেন।অনেকে নফল রোজাও রাখেন।দা-সদকাও করেন। শরীয়তের পরিভাষায়, মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত সফরকে 'হিসরা' এবং মসজিদুল আকসা থেকে সাত আসমান পেরিয়ে  আরশে আজিম সফরকে 'মেরাজ' বলা হয়। ধন্যবাদ সবাইকে।