সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ওসামা বিন লাদেনের ছেলে হামজা।

ওসামা বিন লাদেনের ছেলে হামজা :


সাবেক এফবিআই কর্মীর দাবি
প্রতিশোধ চান লাদেনপুত্র :
জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার প্রয়াত নেতা ওসামা বিন লাদেনের ছেলে হামজা পিতৃহত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।তাঁর লক্ষ্য,আল কায়েদার নেতৃত্ব দিয়ে সংগঠনটিকে অধিকতর শক্তিশালী করা।মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের সাবেক কর্মী আবু সুফান এ কথা বলেছেন। ২০১১ সালের মে মাসে মার্কিন কমান্ডোরা পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে গোপন অভিযান চালিয়ে ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করেন।তখন লাদেনের গোপন আস্থানায় পাওয়া ব্যক্তিগত চিঠিপত্র আবু সুফানের হাতে এসেছিল।তিনি সিবিএস নিউজকে বলেছেন, হামজা এখন ২৮ বছরের যুবক। ২২ বছর বয়সে তিনি বাবাকে কয়েকটি চিঠি লিখেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্র ৯/১১-এর সন্ত্রাসী হামলার পর আল-কায়েদার বিরুদ্ধে এফবিআইয়ের তদন্তকাজে নেতৃত্ব দেন আবু সুফান।তিনি বলেন, হামজার চিঠিগুলোর মধ্যে এমন একজন তরুণকে পাওয়া যায়, যিনি বাবার 'হত্যার আদর্শ'অব্যাহত রাখতে আগ্রহী।সব মিলিয়ে হামজাকে একজন সম্ভাবনাময় নেতা মনে হয়।শৈশবেই তাঁর মধ্যে এসব বৈশিষ্ঠ্য প্রকাশিত হয়েছিল।প্রচারণা ভিডিওতে কখনো কখনো তাঁকো দেখা গেছে, এমনকি বন্দুক হাতেও। হামজা আল -কায়েদার শিশু যোদ্ধার প্রতীক পরিণত হয়েছিলেন।
যুক্তরাষ্ঠ্র গত জানুয়ারিতে হামজাকে "বিশেষভাবে চিহ্নিত বৈশ্বিক সসন্ত্রাসবাদী"হিসাবে ঘোষণা করে।তাঁর বাবা বিন লাদেনের ক্ষেত্রেও মার্কিনরা একই ধরনের বিশেষণ ব্যবহার করত।হামজা গত দুই বছর অন্তত চারটি অডিওবার্তা দিয়েছেন।মূলত মার্কিনদের ওপর প্রতিশোধের হুমকি-ধমকিই তাতে প্রাধান্য পায়।
সবাইকে ধন্যবাদ

http://youtube.com/channel/UCUFf41GU0_eRKZo_qcXCoiA/videos
http://plus.Google.com/u/0/
http://plus.google.com/+surahanews
http://linkedin.com/in/faisal-mostak-36239469
http://twitter.com/faisalmostak
http://pinterest.com/faisalhossain20
http://facebook.com/mytube
http://Facebook.com/mistake.faisal
http://facebook.com/surahanews
http://surahanews.blogspot.com
http://surahabollywoodnews.blogspot.com
http://suraharecipes.blogspot.com
http://surahahealthcare.blogspot.com



মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

"পাওয়ার ব্যাংক"কেনার আগে দেখে নিবেন --

"পাওয়ার ব্যাংক "কেনার আগে দেখে নিবেন : এ মুহূর্তে অন্যতম গুরুত্বপূণ গেজেট পাওয়ার ব্যাংক।কারন এখন যে পরিমাণে মোবাইল ফোন ব্যবহার হয় সে তুলনায় প্রযুক্তিগতভাবে ব্যাটারি ততটা উন্নত হয়নি। তাই একটু বেশী ব্যাহার হলে লো ব্যাটারি সাইন দেখতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি।এ অবস্তা থেকে মুক্তি দেয় পাওয়ার ব্যাংক। এখন প্রশ্ন, বাজারে এত পাওয়ার ব্যাংক থাকতে কোনটা কিনবেন বা কি দেখে কিনবেন? পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে যে সব বিষয় মাথায় রাখবেন: (১) ক্যাপাসিটি: পাওয়ার ব্যাংক কেনার আগে এ বিষয়টা সব থেকে বেশী বিবেচনা করতে হয়। আপনার ফোন বা ডিভাইসের ব্যাটারির ক্যাপাসিটি যতটা হবে অন্তত তার দ্বিগুণ হতেই হবে। (২) মাল্ট্রিপল চাজিং স্লট:এক সঙ্গে যাতে একাধিক ডিভাইস চার্জ করতে পারবেন। দ্বিতীয়,যদি কোন কারনে একটি স্লট  খারাপ হয়ে যায়,তা হলে দ্বিতীয়টি ব্যবহার করতে পারবেন।২ বা ৩টি স্লট বিশিষ্ট পাওয়ার ব্যাংকের দামও বেশী হয়। (৩) লিথিয়াম পলিমার: কেনার আগে অবশ্যই এটা দেখুন, পাওয়ার ব্যাংকে কোন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়েছে।দুই ধরনের ব্যাটারি হয়ে থাকে, লিথিয়ামআয়ন এবং লিথিয়াম পলিমার। পলিমারের দাম একটু বেশী হলেও ডিভাইসের জন...

রমজানে গরুর মাংসের দাম ৪৭৫ টাকা

রমজানে (২০১৭ সাল/হিজরি ১৪৩৮/বাংলা ১৪২৪)গরুর মাংসের দাম ৪৭৫ টাকা: ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলোচনা করে রমজানে রাজধানীতে মাংসের দাম নির্ধারণ করে দিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ( ডিএসসিসি) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে,কেউ অতিরিক্ত দাম রাখলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।দেশি গরুর মাংস প্রতিকেজির দাম ঠিক করা হয়েছে ৪৭৫ টাকা।এ ছাড়া ভারতীয় গরু ৪৪০ টাকা,মহিষের ৪৪০ টাকা,খাসির ৭২৫ টাকা এবং ভেড়া ও ছাগলের মাংস প্রতিকেজি ৬২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।গত মঙ্গলবার মাংস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মেয়র সাঈদ খোকনের মতবিনিময় সভায় এই নির্ধারণ করা হয়। গত বছর রোজায় গরুর মাংস ৪২০, মহিষ ৪০০,খাসি ৫৭০,ভেড়া ও ছাগলের মাংস ৪৭০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছিল সিটি করপোরেশন।রমজানে জনগণের সুবিধার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে জানিয়ে মেয়র সাঈদ খোকন বলেন,২৬ রোজা পর্যন্ত ঢাকা মহানগর এলাকায় এই দামে মাংস বিক্রি করতে হবে। তিনি বলেন,সভায় সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সবাইকে দাম মেনে চলার নির্দেশ দিচ্ছি।আমাদের একটি মনিটর টিম সব সময় কাজ করবে।কোনো ব্যত্যয় ঘটলে তারা ব্যবস্থা নেবে। শুধু কাঁচাবাজারের ম...

ভাস্কর্য পুনঃস্থাপন করায় হতাশ হেফাজত।

গ্রিক দেবী থেমিসের ভাস্কর্য সুপ্রিম কোর্ট অ্যানেক্স ভবনের সামনে পুনঃস্থাপন করাকে অত্যন্ত হতাশাজনক বলে মন্তব্য করেছেন হেফাজতে ইসলামের আমির শাহ আহমদ শফী।তিনি বলেন,থেমিসের এই প্রতীককে চিরতরে পরিত্যাগ করতে হবে।জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে স্থাপিত এই ভাস্কর্য দেশের কোথাও স্থান দেওয়া যাবে না।গত রোববার পাঠানো এক বিবৃতিতে শাহ আহমদ শফী এসব কথা বলেন।ভাস্কর্য পুনঃস্থাপনের বিরোধিতা করে হেফাজতে ইসলামের আমির আরও বলেন,'এটা সুপ্রিম কোর্টের সামনে থাকবে নাকি পেছনে থাকবে, এটা কোনো ইস্যু কখনো ছিল না।নামাজের সময় কালো কাপড় মুড়ে দেওয়া হবে কি হবে না;এইটাও ইস্যু ছিল না।ইস্যু ছিল থেমিস থাকবে কি থাকবে না।এইখানে মধ্যপন্থা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।আহমদ শফী তাঁর হতাশার কথা উল্লেখ করে বলেন,ভাস্কর্যটি অপসারিত হয়েছে জেনে শুকরিয়া জ্ঞাপন করেছিলেন।কিন্তু মাত্র দুদিনের মাথায় যখন দেশবাসী রহমত,বরকত ও মাগফিরাতের মাস পবিত্র রমজানকে স্বাগত জানাতে প্রস্তিতি নিচ্ছিল, তখনই দেশবাসী সঙ্গে আমিও জানতে পারলাম এটা পুনঃস্থাপন করা হয়েছে।এমন সংবাদে সমগ্র দেশবাসী সঙ্গে আমরা বিস্মিত,হতবাক এবং বাকরুদ্ধ।' হেফাজতে ইসলামের আমির মনে করেন,ক...